পরীক্ষাঃ ১০ই অক্টোবর, ২০০৩

 

দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮

প্রশ্ন-১। ক) ডিক্রির সংজ্ঞা লিখুন।

খ) ‘ক’ একটি বাড়ীর স্বত্ব ঘোষণা ও দখল উদ্ধারের জন্য ঢাকার ১ম সহকারী জজ আদালতে ‘খ’ এর বিরুদ্ধে ১০/১/০৩ তারিখে দেওয়ানী মোকদ্দমা নং ১/২০০৩ দাখিল করে। আদালত দেখে যে, আরজিতে যে প্রতিকার চাওয়া হয়েছে তাতে মোকদ্দমা মূল্য (তায়দাদ) কম দেখানো হয়েছে ফলে আদালত ২০/১/০৩ তারিখের মধ্যে মোকদ্দমা মূল্য সংশোধন করার নির্দেশ দেয়। বাদী আদালতের নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হলে আদালত ২১/০১/০৩ তারিখের এক আদেশে আরজি খারিজ করে। বাদীর জন্য কি কোন প্রতিকার আছে? বর্ণনা করুন।

গ) দেওয়ানী মোকদ্দমা নং – ১/২০০৩ চূড়ান্ত শুনানীর জন্য ২০/১/০৩ তারিখ ধার্য্য ছিল। মামলা শুনানীকালে বাদী অনুপস্থিত ছিল কিন্তু বিবাদী হাজির হয়। আদালত তদ্বীরের অভাবে মামলা খারিজ করে। মামলা পুনর্বহালের জন্য দরখাস্ত মুসাবিদা করুন।

প্রশ্ন-২। ক) বাদী জামালউদ্দীন নালিশী সম্পত্তিতে তাহার স্বত্ব ঘোষণার জন্য যশোর ২য় যুগ্ম জেলা জজ আদালতে দেওয়ানী মোকদ্দমা নং ৬৩/২০০৩ দায়ের করে। বিবাদী নুরউদ্দিন স্বত্ব ঘোষণা ও বাটোয়ারার জন্য অন্য একটি দেওয়ানী মোকদ্দমা নং- ১০০/২০০৩ দায়ের করে। উভয় মোকদ্দমা একই পক্ষগণের মধ্যে এবং একই নালিশী সম্পত্তি সংক্রান্ত। উভয় মোকদ্দমা একত্রে বিচার করা যায় কিনা আপনার মক্কেল জামালউদ্দিন তাহা আপনার নিকট জানিতে চায়। আপনার মক্কেল স্পষ্টতঃ সময় ও অর্থ বাঁচাতে চায়। তাহাকে উপদেশ দিন এবং আদালতে দায়েরের জন্য কজ টাইটেল আইনের সংশ্লিষ্ট ধারার উল্লেখপূর্বক একটি দরখাস্ত মুসাবিদা করুন। এক্ষেত্রে শুনানীর জন্য যুক্তি ও কারণসমূহ দরখাস্তে বর্ণনা করুন।

খ) জনতা ব্যাংক ৪,৪০,০০০/- টাকা আদায়ের নিমিত্তে মেসার্স কামাল এন্টারপ্রাইজ এর বিরুদ্ধে যশোহর এর বিজ্ঞ যুগ্ম জেলা জজ ও অর্থ ঋণ আদালতে মানি স্যুট নং – ১৯/২০০২ দায়ের করে। মামলাটি শুনানীর জন্য ১১/১০/২০০৩ তারিখ ধার্য ছিল। উক্ত ১১/১০/২০০৩ তারিখ ব্যাংক কোন তদ্বির না করায় মামলাটি তদবিরের অভাবে খারিজ হয়। মামলাটি পুনর্বহালের জন্য আপনার সিনিয়র আপনাকে একটি দরখাস্ত মুসাবিদা করিতে বলেন। মামলা পুনর্বহালের জন্য উপযুক্ত কারণ ও হেতু বর্ণনা করিয়া ও আইনের সংশ্লিষ্ট ধারার উল্লেখ করিয়া একটি দরখাস্ত মুসাবিদা করুন।

প্রশ্ন-৩। ক) একটি মামলার বাদী আপনার মক্কেল। তিনি আপনাকে পরামর্শ দেন যে, রায়ের পূর্বে বিবাদীর সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ হওয়া দরকার। আপনার মক্কেল তার পরামর্শের সমর্থনে যুক্তি প্রদর্শন করে। আপনিও মনে করেন যে, ক্রোক আদেশের জন্য আবেদন করা যায়। বিবাদীর সম্পত্তির রায়ের আগে ক্রোকের আদেশ প্রার্থনা করে একটি দরখাস্ত মুসাবিদা করুন।

খ) উপরোক্ত মোকদ্দমায় আপনার সমর্থনে আদালতে কি কি কারণ প্রদর্শন করবেন?

সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭

প্রশ্ন-৪। ক) এক ব্যক্তি আপনার নিকট এসে জানায় যে, তাকে তার সম্পত্তি থেকে বে-দখল করা হয়েছে এবং সে উক্ত সম্পত্তি পুনরুদ্ধার করতে চায়। আপনি সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ এর ৯ ধারা মোতাবেক উক্ত সম্পত্তি দখল পুনরুদ্ধারের জন্য মামলা দায়েরর সিদ্ধান্ত দিলেন। আপনি তার কাছ থেকে কি কি বিষয়ে জেনে নিবেন এবং আপনার আরজিতে অন্তর্ভূক্ত করবেন?

খ) উপরোক্ত মোকদ্দমাতে বিবাদী তার লিখিত বর্ণনায় উল্লেখ করে যে, বিরোধী সম্পত্তিতে তার স্বত্ব রয়েছে। কারণ, তিনি উক্ত সম্পত্তি প্রকৃত মালিকের নিকট হতে ক্রয় করেছেন। বিবাদীর এই যুক্তি আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

প্রশ্ন-৫। ক) কে দলিল রদের প্রার্থনা করতে পারে? কি কি কারণে তিনি এরূপ দলিল রদের আবেদন করতে পারেন?

খ) দলিল রদের মামলায় কৃতকার্য হওয়ার জন্য বাদীকে কি কি আবশ্যকীয় বিষয় প্রমাণ করতে হয়? বর্ণনা করুন।

প্রশ্ন-৬। রিনা ঢাকার একটি আইন কলেজের সাহায্যার্থে একটি চ্যারিটি শো-এ গান গাওয়ার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। উক্ত শো ২০০৩ সনের নভেম্বরের প্রথম দিকে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। তিনি কলেজ হইতে ২৫,০০০/- টাকা অগ্রিম গ্রহণ করিয়াছেন। ৫ অক্টোবর, ২০০৩ তারিখে প্রিন্সিপাল সাহেবকে পত্র দিয়া জানানো হয় যে, রিনার পক্ষে গান গাওয়া সম্ভব নয়। কারণ, ঐ দিন বিটিভি’র একটি স্পন্সর অনুষ্ঠানে গান গাওয়ার জন্য কর্মসূচী রহিয়াছে। কলেজের অনুষ্ঠানে গাওয়ার জন্য কোনভাবে তার চুক্তি কার্যকর করা যায় কিনা উপদেশ দিন এবং কিভাবে রিনাকে বিটিভি’র পরিবর্তে কলেজ শো-তে গান গাওয়ানো যায় তাহা ব্যাখ্যা করুন। উপযুক্ত প্রার্থনাসহ একটি আরজি মুসাবিদা করুন।

ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮

প্রশ্ন-৭। ক) ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৯৯৮ মোতাবেক বিভিন্ন শ্রেণীর ফৌজদারী আদালতের বর্ণনা দিন।

খ) ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৯৯৮ এর অধীনে বিভিন্ন ফৌজদারী আদালতের ক্ষমতাসমূহ বর্ণনা করুন।

গ) ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ২০০ ধারা মোতাবেক কোন ফৌজদারী আদালতে নালিশী দরখাস্ত করা যায়?

প্রশ্ন-৮। ক) দণ্ডবিধি আইন, ১৮৬০ এর ৩০৪ ধারায় অভিযুক্ত আসামীর জন্য জামিনের দরখাস্ত মুসবিদা করুন। আপনার ইচ্ছামত আদালতের নাম এবং পক্ষগণের নাম ব্যবহার করুন ও কজ টাইটেলের সংশ্লিষ্ট ধারা উল্লেখ করুন।

খ) বেল বন্ডের জন্য আদালত অধিক পরিমাণে অর্থ, ধরা যাক ১ লক্ষ টাকা, ধার্য করেছে। আপনি বেল বন্ডের অর্থ যুক্তিসঙ্গত হার কমানোর জন্য যুক্তি প্রদর্শন করে বেল বন্ডের অর্থ কমানোর জন্য একটি দরখাস্ত মুসাবিদা করুন।

প্রশ্ন-৯। ফৌজদারী মোকদ্দমা সাধারণতঃ দুই প্রকার রুজু হয় যাহার একটি জি. আর কেস ও অপরটি সি. আর কেস। থানায় এজাহার দায়েরের মাধ্যমে জি. আর কেস রুজু হয় এবং পুলিশ তদন্ত শেষে ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট ফৌজদারী কার্যবিধির ১৭৩ ধারায় প্রতিবেদন দাখিল করে।

আপনার মক্কেল রহমত আলী আইনের আশ্রয় লাভের জন্য আপনাকে জানায় যে তাহার প্রতিবেশী তাহার বাড়ির সীমানায় অবস্থিত আম গাছের দখল সংক্রান্ত বিষয়ে ঝগড়া হওয়ার কারণে তাহাকে আঘাত করিয়া তাহার হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলী কাটিয়া ফেলিয়া গুরুতর জখম করে। আপনি তাহাকে জি.আর. অথবা সি.আর. কেসে প্রতিকার পাওয়ার বিষয়ে পরামর্শ দিন।

ক) জি. আর. অথবা সি. আর কেসের জন্য আপনার মক্কেল কি পদক্ষেপ নিবেন? একটি কাল্পনিক ঘটনা ও ইহার প্রকৃতি বর্ণনা করিয়া সংক্ষেপে একটি এজাহার এবং একটি নালিশী মুসাবিদা করুন। পুলিশের রিপোর্ট অথবা নালিশী মামলা পাওয়ার পর ম্যাজিস্ট্রেট কি পদক্ষেপ নিবেন?
খ) নারাজী দরখাস্ত কি? কিভাবে একজন ম্যাজিস্ট্রেট নারাজী দরখাস্ত নিষ্পত্তি করেন?

দন্ডবিধি, ১৮৬০

প্রশ্ন-১০। ক) জনৈক রশিদকে খুন করা হয়। তদন্তকালে প্রকাশ পায় যে, হত্যা সংঘটনের জন্য তিন ভাই কলিম, রহিম ও সগীর ষড়যন্ত্র করিয়াছিল। গভীর রাতে কলিম রশিদের কুড়ে ঘরে প্রবেশ করে এবং দুই ভাই রহিম ও সগীর দরজায় পাহারায় থাকে। কলিম ছুরির আঘাতে রশিদকে হত্যা করে। এই অবস্থায় আসামীগণকে কোন আইনের কোন কোন ধারায় অভিযুক্ত করা যাইবে?

খ) এক খণ্ড জমি হইতে কামালকে বেদখল করার জন্য আনসার আলী অন্য ছয় জনকে সঙ্গে লইয়া বিভিন্ন অস্ত্রে সজ্জিত হইয়া কামালকে আক্রমণ করে। আক্রমণকালে তাহাদের মধ্যে একজন কামালের বুকে ফালা দ্বারা আঘাত করে। আনছার ও তাহার সঙ্গীদেরকে কিভাবে অভিযুক্ত করা যাইবে লিখুন।

প্রশ্ন-১১। ক) সংজ্ঞা লিখুনঃ চুরি, বলপূর্বক আদায়, দস্যুতা ও ডাকাতি।

খ) চুরি ও বলপূর্বক আদায়ের পার্থক্য কি?

গ) দস্যুতা ও ডাকাতির মধ্যে পার্থক্য কি?

প্রশ্ন-১২। ক) নিন্দনীয় নরহত্যার সংজ্ঞা লিখুন।

খ) কখন নিন্দনীয় নরহত্যা খুন হিসেবে গণ্য হয়?

গ) কোন ক্ষেত্রে মৃত্যুর কারণ নিন্দনীয় নরহত্যা বলে গণ্য হয় না কিন্তু দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ৩০৪ ধারায় অপরাধ বলে গণ্য হয়?

তামাদি আইন, ১৯০৮

প্রশ্ন-১৩। ক) কোন ধরনের মোকদ্দমায় তামাদি আইন, ১৯০৮ এর ৫ ধারা মতে তামাদি সীমা বৃদ্ধির জন্য আবেদন করা যায়?

খ) একজন মক্কেল আপনার নিকট এসে এক রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করতে চায় এবং বলে যে, গুরুতর অসুন্থতার কারণে সে ইতিপূর্বে আসতে পারেনি। আপনি দেখেন যে, রিভিউ আবেদন করার সময়সীমা ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে এবং তার আবেদন তামাদি হয়েছে। আপনি কি তামাদি আইনের ৫ ধারার আশ্রয়ে তামাদি সীমা বৃদ্ধির আবেদন করতে পারেন?

গ) একটি মোকদ্দমা চূড়ান্ত শুনানীর জন্য ১.৯.২০০৩ তারিখ ধার্য্য ছিল। ঐদিন শুনানীর জন্য ডাকা হলে পক্ষদ্বয়কে অনুপস্থিত পাওয়া যায় এবং আদালত দেওয়ানি কার্যবিধি আইন, ১৯০৮ এর অর্ডার-৯, রুল-৩ মতে মোকদ্দমা ডিসমিস করে। বাদী ডিসমিস আদেশ রদ করার জন্য উক্ত আইনের অর্ডার-৯, রুল-৪ মতে দরখাস্ত করার নিমিত্তে আপনার নিকট আসে। আপনি দেখেন যে, উক্ত দরখাস্ত দায়ের করার সময়সীমা ইতোমধ্যে অতিক্রান্ত হয়েছে। আপনি কি তামাদি আইন, ১৯০৮ এর ৫ ধারা মতে তামাদি সময়সীমা বৃদ্ধির আবদেন করতে পারেন?

সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২

প্রশ্ন-১৪। ক) কোন ক্ষেত্রে ফৌজদারী মামলার আসামীর স্বীকারোক্তি অপ্রাসঙ্গিক বলে গণ্য হবে? সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ এর সংশ্লিষ্ট ধারার উল্লেখপূর্বক কখন স্বীকারোক্তি অপ্রাসঙ্গিক বলে গণ্য হয়? উদাহরণসহ বর্ণনা করুন।

খ) ফৌজদারী মামলার একজন আসামী পুলিশ অফিসারের নিকট স্বীকারোক্তি করে যে, সে অভিযুক্ত অপরাধটি করছে। এই স্বীকারোক্তি কি গ্রহণযোগ্য? সাক্ষ্য আইন ১৮৭২ এর সংশ্লিষ্ট ধারা উল্লেখে আপনার উত্তর লিখুন।

গ) ‘ক’ একজন পুলিশ অফিসারের হেফাজতে আছে। হেফাজতে থাকাকালীন সময় সে স্বীকারোক্তি করে। এই স্বীকারোক্তি কি ‘ক’ এর বিরুদ্ধে গ্রহণযোগ্য? সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২ এর সংশ্লিষ্ট ধারা উল্লেখে আপনার উত্তর লিখুন।

প্রশ্ন-১৫। ক) পাবলিক ডকুমেন্টস্ কোনগুলি? আইনের সংশ্লিষ্ট ধারণার উল্লেখে বর্ণনা করুন।

খ) প্রাইভেট ডকুমেন্টস্ কোনগুলি? আইনের সংশ্লিষ্ট ধারণার উল্লেখে বর্ণনা করুন।

গ) রেজিস্ট্রেশন অফিসার কর্তৃক ইস্যুকৃত কবলা দলিলের জাবেদা নকল কি পাবলিক ডকুমেন্ট?

বাংলাদেশ বার কাউন্সিল আদেশ, ১৯৭২

প্রশ্ন-১৬। ক) জনাব ‘ক’ বাদী পক্ষের নিযুক্ত এডভোকেট। এই মামলায় জনাব ‘খ’ বিবাদী পক্ষে নিযুক্ত এডভোকেট। জনাব ‘ক’ কর্তৃক বাদী পক্ষের সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহণকালে জনাব ‘খ’ আপত্তি উত্থাপন করেন যে, জনাব ‘ক’ কর্তৃক প্রশ্নটি একটি Leading question। জনাব ‘ক’ তীব্রভাবে আপত্তি তুলে জনাব ‘খ’ এর আইন জ্ঞান সম্পর্কে প্রশ্ন তোলেন। তাদের মধ্য কথা কাটাকাটি ও উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। আদালত তাদেরকে শান্ত করার চেষ্টা করে। কিন্তু কথা কাটাকাটি শেষ পর্যন্ত ধস্তাধস্তিতে পরিণত হয়। তারা কি Cannons of Professional Conduct and Etiquette লঙ্ঘন করেছেন?

খ) ক একজন এডভোকেট একটি মামলার বাদী খ এর পক্ষে নিযুক্ত হন। ঐ মামলার বিবাদী গ এডভোকেট সাহেবের শ্যালক। কিন্তু এডভোকেট সাহেব তা খ এর নিকট প্রকাশ না করেই খ এর মামলা গ্রহণ করেন। জনাব ‘ক’ Cannons of Professional Conduct and Etiquette ভঙ্গের অপরাধ করেছেন কি?

প্রশ্ন-১৭। ক) বাংলাদেশ বার কাউন্সিল কি? এবং ইহা কিভাবে গঠিত?

খ) বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের কার্যাবলী সংক্ষেপে বর্ণনা দিন।

গ) পেশাগত অসদাচরণের জন্য একজন এডভোকেটকে বার কাউন্সিলের ট্রাইব্যুনাল কি কি শাস্তি দিতে পারে?

প্রশ্ন-১৮। একজন এডভোকেট কোর্ট বিরতিকালে একজন বিচারকের খাস কামরায় প্রবেশ করেন এবং অপর পক্ষের অনুপস্থিতিতে একটি মামলায় মুলতবি আদেন প্রাপ্ত হন। তিনি এই ধরনের কাজ প্রায়ই করেন। আপনি কি মনে করেন যে, তার এই কাজ Cannons of Professional Conduct and Etiquette পরিপন্থী? এক্ষেত্রে আপনি তার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করতে চান। আইনের উদ্ধৃতি দিয়ে যথাযথভাবে একটি নালিশী দরখাস্ত মুসাবিদা করুন।